বর্তমান প্রযুক্তির যুগে বাস করতে টাইপিং এখন নিত্যদিনের প্রয়োজনীয়তা হয়ে দাডিয়েছে, আর এই প্রয়োজনীয়তাকে রপ্ত করতে আপনাকে কিছুটা ধৈর্য এবং অধ্যবসায়ের সাথে তাল মিলিয়ে একটি সমন্বয় সৃষ্টি করতে হবে। আপনার কীবোর্ড দক্ষতা যত ভাল হবে, আপনি তত বেশি নির্ভুলভাবে আপনার নিত্যদিনের টাইপিং সংশ্লিষ্ট কাজ দ্রুত সরবরাহ করতে পারবেন। এছাড়াও ভালো টাইপিং জানা থাকলে সেটি আপনার ক্যারিয়ারেও আলাদা ভিন্ন মাত্রা যোগ করবে।
শুরুতে কিছুটা সময় লাগলেও একটা সময় কিন্তু আপনিও না দেখে টাইপিং এ ভালো দখল নিয়ে নিতে পারবেন। তাই টাইপিংয়ের গতি বাড়ানোর আগে আমি কয়েকটি টিপস নিয়ে আলোচনা করবো, এতে আপনার কাজটা কিছুটা সহজ হবে বলে আশা করছি। এই টিউটোরিয়ালটির উদ্দেশ্য আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় কৌশল এবং পরামর্শ দেয়া যাতে করে দ্রুত কীভাবে টাইপ করতে হয় তা শিখতে এই টিউটোরিয়ালটি আপনাকে কিছুটা হলেও সহায়তা করবে ।
উপযুক্ত স্থান নির্বাচন :
টাইপিং শেখার ক্ষেত্রে জায়গা নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ! জী হ্যাঁ ঠিক শুনেছেন, আমরা অনেকেই এটাকে তেমন গুরুত্ব না দিলেও টাইপিং এ আপনার ভালো দখল অনেকটাই নির্ভর করে জায়গা নির্বাচনের উপর। সাধারণত কিছুটা উঁচু জায়গা এবং খোলামেলা জায়গা বেছে নেয়াটাই উত্তম। বিছানায় বসে কাজ করার চেয়ে টেবিল এ বসে কাজ করলে সেটি আপনার টাইপিং এর গতি বাড়াতে সাহায্য করবে অনেকখানি। কারণ এতে আপনার বডি ব্যালান্স মেইনটেইন করতে পারবে। যাতে করে অনেক্ষন আপনি টাইপ করতে পারবেন অনায়েসে।
সঠিক নিয়মে বসা:
এরপর যেই বিষয়টি সামনে এসে যায় সেটি হলো ঠিকভাবে বসা। টাইপিংয়ের জন্য সঠিক ভঙ্গিতে বসার নিয়ম হলো সরাসরি সোজা ভাবে বসে হাতের কব্জিকে কীবোর্ড বরাবর রাখা যাতে করে আঙ্গুল গুলো প্রতিটা কি তে পৌঁছাতে পারে এবং আপনার পা মেঝের সমতলে রেখে সোজা হয়ে বসা। আপনি যখন মনিটরের দিকে তাকাবেন তখন খেয়াল রাখতে হবে আপনার মাথাটি কিছুটা নিচু করে তারপর কাজ করবেন এবং অবশ্যই আপনার চোখ মনিটরের থেকে প্রায় 45-70 সেন্টিমিটার দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করা উচিত। কখনো ঝুকে বসবেন না ,এতে শরীরের উপর চাপ পড়বে এবং দীর্ঘ সময় কাজ করতে পারবেন না।
সঠিক ভাবে অনুশীলন:
সঠিক নিয়মে কী-বোর্ডের ওপর হাত না রাখলে দ্রুত টাইপ করতে কিছুটা বেগ পেতে হয়। অধিকাংশ সময়েই আমরা ভুলভাবে কিবোর্ডের ওপর হাত রেখে কাজ শুরু করি। তাই সঠিক নিয়ম জেনে কীবোর্ড এ আঙ্গুল রাখার অভ্ভাশ গড়ে তুলতে হবে, যেমন ধরুন বাঁ হাতের তর্জনীতে রাখুন ‘এফ’ কি, মধ্যমাতে ‘ডি’, অনামিকাতে ‘এস’, কনিষ্ঠ আঙুলে ‘এ’। ডান হাতের তর্জনী রাখুন ‘জে’, মধ্যমাতে ‘কে’, অনামিকাতে ‘এল’ ও কনিষ্ঠ আঙুল রাখুন ‘সেমিকোলন। বাঁ ও ডান হাতের বৃদ্ধা আঙুল রাখুন স্পেস বারে।
সঠিক ভাবে সঠিক শব্দ টাইপ করা:
সঠিকভাবে আঙ্গুল প্রতিস্থাপনের পর সঠিক উপায়ে সঠিক শব্দ টাইপ করার চেষ্টা চালাতে হবে। যেই কিগুলোর উপর আঙ্গুল রেখেছিলেন সেগুলোই আগে টাইপ করতে থাকুন, ‘এএসডিএফ’ এরপর স্পেস দিয়ে ‘জেকেএল’ এরপর বড় হাতের অক্ষরে এ অক্ষরগুলো টাইপ করার চেষ্টা করুন। যথাযথ নিয়মে এবার নিচের সারির কিগুলোতে আঙুল রেখে এই কিগুলো টাইপ করুন। সমানভাবে এবার উপরের সারির কী তে আঙ্গুল রেখে উপরে কি গুলো টাইপ এর অভ্যাস গড়ে তুলুন, কিছুটা আয়ত্তে চলে আসলে আস্তে আস্তে না দেখে টাইপ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
অবশ্যই চেষ্টা করবেন একটি ভালো কিবোর্ড ব্যবহার করার অথবা আপনার হাতের অনেক সমস্যায় পড়তে হবে, ল্যাপটপ যারা ব্যবহার করবেন তারা আলাদা কিবোর্ড কিনে অনুশীলন করাটাই উত্তম.একটা কথা মাথায় রাখুন যদি দ্রুত টাইপ শিখতে চান আপনাকে অবশ্যই প্রচুর অনুশীলন করতেই হবে আর এইজন্য চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
শুরুতে কিছুটা সময় লাগলেও একটা সময় কিন্তু আপনিও না দেখে টাইপিং এ ভালো দখল নিয়ে নিতে পারবেন। তাই টাইপিংয়ের গতি বাড়ানোর আগে আমি কয়েকটি টিপস নিয়ে আলোচনা করবো, এতে আপনার কাজটা কিছুটা সহজ হবে বলে আশা করছি। এই টিউটোরিয়ালটির উদ্দেশ্য আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় কৌশল এবং পরামর্শ দেয়া যাতে করে দ্রুত কীভাবে টাইপ করতে হয় তা শিখতে এই টিউটোরিয়ালটি আপনাকে কিছুটা হলেও সহায়তা করবে ।
উপযুক্ত স্থান নির্বাচন :
টাইপিং শেখার ক্ষেত্রে জায়গা নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ! জী হ্যাঁ ঠিক শুনেছেন, আমরা অনেকেই এটাকে তেমন গুরুত্ব না দিলেও টাইপিং এ আপনার ভালো দখল অনেকটাই নির্ভর করে জায়গা নির্বাচনের উপর। সাধারণত কিছুটা উঁচু জায়গা এবং খোলামেলা জায়গা বেছে নেয়াটাই উত্তম। বিছানায় বসে কাজ করার চেয়ে টেবিল এ বসে কাজ করলে সেটি আপনার টাইপিং এর গতি বাড়াতে সাহায্য করবে অনেকখানি। কারণ এতে আপনার বডি ব্যালান্স মেইনটেইন করতে পারবে। যাতে করে অনেক্ষন আপনি টাইপ করতে পারবেন অনায়েসে।
সঠিক নিয়মে বসা:
এরপর যেই বিষয়টি সামনে এসে যায় সেটি হলো ঠিকভাবে বসা। টাইপিংয়ের জন্য সঠিক ভঙ্গিতে বসার নিয়ম হলো সরাসরি সোজা ভাবে বসে হাতের কব্জিকে কীবোর্ড বরাবর রাখা যাতে করে আঙ্গুল গুলো প্রতিটা কি তে পৌঁছাতে পারে এবং আপনার পা মেঝের সমতলে রেখে সোজা হয়ে বসা। আপনি যখন মনিটরের দিকে তাকাবেন তখন খেয়াল রাখতে হবে আপনার মাথাটি কিছুটা নিচু করে তারপর কাজ করবেন এবং অবশ্যই আপনার চোখ মনিটরের থেকে প্রায় 45-70 সেন্টিমিটার দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করা উচিত। কখনো ঝুকে বসবেন না ,এতে শরীরের উপর চাপ পড়বে এবং দীর্ঘ সময় কাজ করতে পারবেন না।
সঠিক ভাবে অনুশীলন:
সঠিক নিয়মে কী-বোর্ডের ওপর হাত না রাখলে দ্রুত টাইপ করতে কিছুটা বেগ পেতে হয়। অধিকাংশ সময়েই আমরা ভুলভাবে কিবোর্ডের ওপর হাত রেখে কাজ শুরু করি। তাই সঠিক নিয়ম জেনে কীবোর্ড এ আঙ্গুল রাখার অভ্ভাশ গড়ে তুলতে হবে, যেমন ধরুন বাঁ হাতের তর্জনীতে রাখুন ‘এফ’ কি, মধ্যমাতে ‘ডি’, অনামিকাতে ‘এস’, কনিষ্ঠ আঙুলে ‘এ’। ডান হাতের তর্জনী রাখুন ‘জে’, মধ্যমাতে ‘কে’, অনামিকাতে ‘এল’ ও কনিষ্ঠ আঙুল রাখুন ‘সেমিকোলন। বাঁ ও ডান হাতের বৃদ্ধা আঙুল রাখুন স্পেস বারে।
সঠিক ভাবে সঠিক শব্দ টাইপ করা:
সঠিকভাবে আঙ্গুল প্রতিস্থাপনের পর সঠিক উপায়ে সঠিক শব্দ টাইপ করার চেষ্টা চালাতে হবে। যেই কিগুলোর উপর আঙ্গুল রেখেছিলেন সেগুলোই আগে টাইপ করতে থাকুন, ‘এএসডিএফ’ এরপর স্পেস দিয়ে ‘জেকেএল’ এরপর বড় হাতের অক্ষরে এ অক্ষরগুলো টাইপ করার চেষ্টা করুন। যথাযথ নিয়মে এবার নিচের সারির কিগুলোতে আঙুল রেখে এই কিগুলো টাইপ করুন। সমানভাবে এবার উপরের সারির কী তে আঙ্গুল রেখে উপরে কি গুলো টাইপ এর অভ্যাস গড়ে তুলুন, কিছুটা আয়ত্তে চলে আসলে আস্তে আস্তে না দেখে টাইপ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
প্রয়োজন এ Typing Master সফটওয়্যার টা ব্যাবহার করুণ এই সফটওয়্যার আপনাকে অনেক সহযোগিতা করবে
Typing Master Download
Typing Master Download
অবশ্যই চেষ্টা করবেন একটি ভালো কিবোর্ড ব্যবহার করার অথবা আপনার হাতের অনেক সমস্যায় পড়তে হবে, ল্যাপটপ যারা ব্যবহার করবেন তারা আলাদা কিবোর্ড কিনে অনুশীলন করাটাই উত্তম.একটা কথা মাথায় রাখুন যদি দ্রুত টাইপ শিখতে চান আপনাকে অবশ্যই প্রচুর অনুশীলন করতেই হবে আর এইজন্য চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।